Description
একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে ঘাসদুধ অধিক স্বাস্থ্যকর, ঘাসদুধ অর্থাৎ ঘাস খাওয়ানো গরুর দুধে উপকারী ফ্যাটি এসিড ওমেগা-3 উল্লেখযোগ্য ভাবে বেশি থাকে এবং ওমেগা-6 ফ্যাটি এসিড কম থাকে। আমাদের ঘি ঘাস খাওয়ানো গরুর দুধ থেকে তৈরি। ওমেগা-6 এবং ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড হল মানুষের প্রয়োজনীয় পুষ্টি, তবুও খুব বেশি ওমেগা-6 এবং খুব কম ওমেগা-3 খাওয়া কার্ডিওভাসকুলার রোগ, স্থূলতা এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। মস্তিষ্কের সচলতা বজায় রাখতে প্রয়োজন উপকারী ফ্যাটের। ঘিয়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যাসেনশিয়াল ফ্যাট যা মস্তিষ্কের কোষের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। ঘিতে উপস্থিত ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে। ফলে হার্টের সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়। নির্দিষ্ট পরিমাণ ঘি, সঠিক পদ্ধতি মেনে নিয়মিত খেতে পারলে ওজন বাড়বে না বরং কমবে। ঘিতে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেইক অ্যাসিড, ডায়াবিটিস ঠেকানোর পাশাপাশি ওজন কম রাখতেও সাহায্য করে এই অ্যাসিড। এছাড়া ক্যানসার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ঘি।
দৈনিক 3 গ্লাস ঘাসদুধ প্রায় 300 মি.গ্রা. লিনোলেইক এসিড প্রদান করে, যা একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের দৈনিক চাহিদার 75% এবং একজন মহিলার 100%। ওমেগা-3 এর ক্ষেত্রে যথাক্রমে 22% ও 32% কিন্তু প্রচলিত দুগ্ধজাত পণ্য এই পরিমাণের অর্ধেকেরও কম সরবরাহ করে।
Reviews
There are no reviews yet.